বিডিআর হত্যাকাণ্ডের পর যে তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছিল, সেই কমিশনের তদন্তে দেশি-বিদেশি চক্রান্তের কোনো প্রতিবেদন ছিল না বলে জানিয়েছেন কমিশনের সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান তিনি।
কমিশন সভাপতি জানান, বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি নিয়ে পূর্ববর্তী তদন্তের পর্যালোচনা করা হবে এবং প্রয়োজনে শেখ হাসিনাসহ অন্যদের বক্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করা হবে।
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের পর যে তদন্ত কমিশন গঠন করা হয়েছিল, সেই কমিশনের তদন্তে দেশি-বিদেশি চক্রান্তের কোনো প্রতিবেদন ছিল না বলে জানিয়েছেন কমিশনের সভাপতি মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানান তিনি।
কমিশন সভাপতি জানান, বিডিআর হত্যাকাণ্ডের ঘটনাটি নিয়ে পূর্ববর্তী তদন্তের পর্যালোচনা করা হবে এবং প্রয়োজনে শেখ হাসিনাসহ অন্যদের বক্তব্য নেওয়ার চেষ্টা করা হবে।
এর আগে সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনা তদন্তে সাত সদস্যের কমিশন গঠন করা হয়। কমিশনের প্রধান করা হয়েছে বিজিবির (তৎকালীন বিডিআর) সাবেক মহাপরিচালক এ এল এম ফজলুর রহমানকে।
এদিন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, আপনারা সব সময় চেয়েছেন বিডিআর হত্যাকাণ্ড নিয়ে একটা কমিশন হোক। কমিশনের সদস্য সংখ্যা সাতজন। বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক এ এল এম ফজলুর রহমান এ কমিশনের সভাপতি। তার সঙ্গে আরও থাকবেন সামরিক বাহিনীর দুজন সদস্য, সিভিল সার্ভিসের একজন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক ও পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ভারতের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি অনুযায়ীই তাকে ফেরানো যাবে।